Incest হিম্মতওয়ালা-Himmatwala-(incest-adultery-crimes-action-erotic-thriller)
আমার বয়স এখন ২৫ বছর চলছে” এই সময় আমি এক নিশ্চিন্ত জীবনে এসে পোঁছেছি” নিজের কাজ করে অবসর সময় পেয়ে” তাই ভাবলাম আপনাদের আমার সংঘর্ষময় জীবনের কাহিনি শেয়ার করে হালকা হই। অন্ধকার নরক থেকে আলোতে আসতে” আমার জীবনে অনেক উথাল পাথাল এসেছে। আমার এই বয়স পযন্ত” প্রতিটা মিনিট প্রতিটা দিন হাঙ্গামাতে কেটেছে। ফেলে আসা ওই কষ্টের পুরোনো দিনগুলোর কথা যখন ভাবি,, আমি যদি কমজোর দুর্বল হতাম তাহলে চিৎকার করে নিজের অসাহায়ত্ব প্রকাশ করতাম ভিক্ষে চাইতাম জীবনের। আমার নিজের উপর গর্ব হয়: আমি আমার জীবনের খারাপ সময়ে” নিজের হিম্মত হারিনি। কারন আমি জানতাম”আমি যদি হিন্মত হারাই তাহলে সবকিছু শেষ হয়ে যাবে। আমার হিম্মত আজকে আমায়” আনন্দ খুশির এক নতুন জীবন দিয়েছে”হিম্মত ছাড়া কোন মানুষ কখনো কোনদিন কিছু হাসিল করতে পারেনি????????????????????????_________________________________ _________________________________ যখন আমি একটু একটু বুঝতে শিখি তখন আমি নিজেকে পাই একটি নিষিন্ধ পল্লিতে। যেখানে দিন কাটে যেমন তেমন কিন্তু রাত কাটে জেগে: ঘুঙরু আর পায়েলের ছন.. ছন.. ঝংকার.. ভাসে সারা কুঠিতে.. তরঙ্গ বদন দুলে উঠে ছন..ছন.. আওয়াজে” সাহেব বাবুদের গরম পকেট ফাকা হয় মদের নেশায় রুপের ঘায়েলে…সারা কুঠিতে সারারাত চলে শরীরের খেলা.. সুন্দর মেনকাদের শরীরের উপর বর্ষণ হয় টাকার বৃষ্টি… রঙিন আলোয় রাঙা ঘরে ঘরে থেকে ভেসে আসতো, কাম জড়ানো আওয়াজ কিংবা যন্ত্রণার চিৎকার…………….. ________________________________ ________________________________ যখন আমার ** বছর বয়স তখন থেকে দেখতাম আমার মাকে নাচতে… কুঠির একটি ঝলমল মহলে, মেঝেতে পাতা গদির চারধারে বসে নানা বয়েসের পুরুষদের চলতো সুরার বন্যা। তাদের মনরঞ্জনের রসদ যোগাতো কয়েকজন বাঈজী। ফাকা সময়ে মা আমার ছোটো বোনকেও নাচ শেখাতো। মা আর বোন ওরা নাচতো সেটা আমার একদম ভালো লাগতো না” আমি মেনে নিতে পারতাম না। কুঠির বাইরে উপস্থিত মার্কেট বাজারে যখন যেতাম” তখন সব লোক আমার দিকে কেমন অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকাতো। আমার জন্ম কুঠিতে হয়েছে ঠিকি” কিন্তু এখানকার অন্য সবার থেকে আমার চিন্তাধারা ছিল আলাদা। মার্কেটের দোকানদার’রা আমায় দেখে হাসতে হাসতে বলতো” কুঠিতে জন্ম নিয়ে এই ছোড়ার আবার কুঠিকেই ঘৃণা। আমার বয়স যখন ** বছর। কম বয়স ঠিক তবে ওই বয়েসেই আমার ভেতরে এসে গিয়েছিল যুগের পরিবর্তন। বয়েসের তোলোনায় আমি যেন একটু বেশিই পরিনত ছিলাম। বাজারে একমাত্র শুধু একজন পানের দোকানদারের সঙ্গে আমার ভালো জমতো। কারন ওই দোকানদার মানুষ হিসেবে খুব ভালো ছিল। ওই দোকানির কাছে আমি অনেক কিছু শিখেছি। সমাজ দেশ দুনিয়া যুগের নিয়ম। আমি অনুপ্রানিত হয়ে ধিরে ধিরে কুঠির against গিয়েছিলাম। আমি সবসময় চাইতাম আমার মা এই ধান্দা ছেড়ে দিক…………………………………… তার কারনে আমি রোজ রোজ চিৎকার করে করে মাকে বলতাম, মা তুমি কেন নাচো ওটা খারাপ কাজ, আমার একদম ভালো লাগেনা, তুমি সবকিছু ছেড়ে দিচ্ছনা কেন? কিন্তু মা কিছু বলতো না চুপ করে থাকতো। তার ছল ছল চোখ বলেদিতো, সে তার নিজের ইচ্ছেয় এইসব করেনা, সে পরাধীন নিরুপায় অসহায়………………………………… _________________________________ _________________________________ বিজয়::বয়স ২৫ বছর। (মানে আমি) আমার সম্পূর্ণ পরিচয় গল্পে যেনে যাবেন।সুইটি::বয়স ৪৫ বছর। (আমার মা) মায়ের সম্পূর্ণ পরিচয় গল্পে যেনে নিবেন। মায়ের রুপের বর্ণনা যদি দেই তাহলে বলবো মা স্বর্গের মেনকা অপ্সরীদের মতো সুন্দরী। চোখদুটি ঝিলের মতো গভীর.. উদাস.. তবে চুম্বকের মতো আকর্ষণ.. শরীরের রং দুধে আলতা, মাখনের মতো নরম দুখানা গাল, গোলাপি ঠোট, গোল গোল বুবুস, হালকা উচু হিপ”গলায় মধুর কষ্ঠ (শ্বর) তারমতো সুরেলা কষ্ঠ সারা মহল্লায় নেই…………………………… প্রিয়া::বয়স ২৪ বছর। (আমার বোন) আমার বোনের রুপের বর্ণনা আর কি দিব। যেন মায়ের জেরক্স কপি, শুধু চোখদুটো মায়ের মতো নয়? বোনের চোখদুটোয় যেন পুরোনো বিলেতি মদের নেশার মতো ধিমি ধিমি চঞ্চল…………………………………….জানভি::বয়স ২৬ বছর। (ধর্ম বোন) আগুন লাগানো সুন্দরী। সাথি::বয়স ২৬ বছর। (ধর্ম বোন) অপরুপ সুন্দরী। (জানভি আর সাথি এদের দুজনকে’ও অপহরন করে আনা হয়েছে এই কুঠিতে) বিন্দি বাই: বয়স ৫০ বছর: (কুঠির মালকিন) (এই বিন্দি বাইয়ের কুঠিতেই আমার জন্ম) শালি বহুত হারামি ধরনের সয়তান এই বিন্দি বাঈ” নরকের কীট একটা” সারা দেশের আনাচে কানাচে থেকে, বাচ্ছা মেয়েদের অপহরন করে তুলে আনে পোষা কুত্তা দিয়ে” তারপর তাদের এনে ট্রেন্ড দিতো, তারপর নানা কুঠিতে চালান করে দেয়, নয়তো বিদেশে বিক্রি করে দেয়। বড়ো বড়ো লোকের সাথে Relations বিন্দি বাঈয়ের। শহরে এমন কোন মাইকালাল ছিল না যে বিন্দি বাঈয়ের সঙ্গে পাঙ্গা নিবে..
What did you think of this story??